চলুন এক পলকে বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত কনসেপ্ট কারের ডিজাইন দেখি…
১। গাড়িটির নাম দেওয়া হয়েছে helix.গাড়িটি সম্পর্কে সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল এটি দুইরকম এনার্জি ইউজ করতে পারবে।এটি যেমন ইলেকট্রিক এনার্জি ইউজ করবে তেমনি চলতি অবস্থায় বাতাস থেকেও এনার্জি কালেক্ট করতে পারবে।
২। গাড়িটি মুলত একটা বিশাল পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে প্রচলিত গাড়ির সংজ্ঞায়। এটিকে শুধু গাড়ি বললে ভুল হবে।এটি আসলে গাড়ি কাম স্পীড বোট বললেই বেশি মানাবে।কারন এটি জলে স্থলে দু জায়গাতেই এর অবাধ বিচরণ হবে।
৩। দু চাকার এই গাড়িটি ছবিতে দেখেই বোঝা যায় এর ক্ষমতা সমন্ধে।অস্বাভাবিক গতির এই গাড়িটি পৃথিবীর বাসিন্দাদের জন্য একটি চমক হবে নিঃসন্দেহে।
৪। অসাধারন ডিজাইন আর একেবারেই ইউনিক।আরেকটি বিশেষত্ব হল খুবই শক্তিশালী বডি সাথে শক্তিশালী ইঞ্জিনের কম্বিনেসান।
৫। এই গাড়িটির ছাদ বা রুফ আসলে নরমাল রুফ নয়।এটি আসলে একটি সোলার প্যানেল।ফুয়েলের সাথে সৌরশক্তির ব্যাবহার গাড়িটিকে গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়ে দিবে অনেকখানি।
৬। বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে দামি গাড়ি বুগাত্তি ভেরনের ক্লাসিক এডিশন থেকে এর ধারনা নেয়া হয়েছে সাথে যোগ হচ্ছে অনেক নতুন সুযোগসুবিধা।
৭। এই গাড়িটির ডিজাইনারের লক্ষ্য গাড়িটি জাপানের হাই স্পীড বুলেট ট্রেইনের সমান গতির হবে।
৮। অটোম্যাটেড কন্ট্রোল সিস্টেমের পারফেক্ট উদাহরন হতে যাচ্ছে এটি। আপনি নিজের ইচ্ছেমত ঘুম বা কফি খেয়ে নিতে পারবেন গাড়ির ভেতরেই।গাড়ি নিজেই নিজেকে চালাবে,আপনার ড্রাইভিং নিয়ে মাথা না ঘামালেও চলবে।
৯। পুরো গাড়িটি কার্বন ফাইবার স্কিন দিয়ে তৈরি।
১। গাড়িটির নাম দেওয়া হয়েছে helix.গাড়িটি সম্পর্কে সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল এটি দুইরকম এনার্জি ইউজ করতে পারবে।এটি যেমন ইলেকট্রিক এনার্জি ইউজ করবে তেমনি চলতি অবস্থায় বাতাস থেকেও এনার্জি কালেক্ট করতে পারবে।
২। গাড়িটি মুলত একটা বিশাল পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে প্রচলিত গাড়ির সংজ্ঞায়। এটিকে শুধু গাড়ি বললে ভুল হবে।এটি আসলে গাড়ি কাম স্পীড বোট বললেই বেশি মানাবে।কারন এটি জলে স্থলে দু জায়গাতেই এর অবাধ বিচরণ হবে।
৩। দু চাকার এই গাড়িটি ছবিতে দেখেই বোঝা যায় এর ক্ষমতা সমন্ধে।অস্বাভাবিক গতির এই গাড়িটি পৃথিবীর বাসিন্দাদের জন্য একটি চমক হবে নিঃসন্দেহে।
৪। অসাধারন ডিজাইন আর একেবারেই ইউনিক।আরেকটি বিশেষত্ব হল খুবই শক্তিশালী বডি সাথে শক্তিশালী ইঞ্জিনের কম্বিনেসান।
৫। এই গাড়িটির ছাদ বা রুফ আসলে নরমাল রুফ নয়।এটি আসলে একটি সোলার প্যানেল।ফুয়েলের সাথে সৌরশক্তির ব্যাবহার গাড়িটিকে গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়ে দিবে অনেকখানি।
৬। বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে দামি গাড়ি বুগাত্তি ভেরনের ক্লাসিক এডিশন থেকে এর ধারনা নেয়া হয়েছে সাথে যোগ হচ্ছে অনেক নতুন সুযোগসুবিধা।
৭। এই গাড়িটির ডিজাইনারের লক্ষ্য গাড়িটি জাপানের হাই স্পীড বুলেট ট্রেইনের সমান গতির হবে।
৮। অটোম্যাটেড কন্ট্রোল সিস্টেমের পারফেক্ট উদাহরন হতে যাচ্ছে এটি। আপনি নিজের ইচ্ছেমত ঘুম বা কফি খেয়ে নিতে পারবেন গাড়ির ভেতরেই।গাড়ি নিজেই নিজেকে চালাবে,আপনার ড্রাইভিং নিয়ে মাথা না ঘামালেও চলবে।
৯। পুরো গাড়িটি কার্বন ফাইবার স্কিন দিয়ে তৈরি।
0 comments:
Post a Comment